ইতোমধ্যে জিএম কাদের বলেছে, আমাদের সমাবেশে যদি আওয়ামী লীগের কর্মীরা আসে, আমাদের করার কিছু নাই। উন্মুক্ত সমাবেশে তারা আসতেই পারে। তিনি এও বলেছেন, আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি ছাড়া সুষ্ঠু হবে না। তার মানে কি? জিএম কাদের আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের দায়িত্ব নিয়েছে।
তিনি বলেন, ‘আজকে শ্রদ্ধা নিবেদনের নামে তারা ফিরে আসার মিশন শুরু করেছে। এখানে কেন পর্যাপ্ত পুলিশ নাই? কিভাবে জাতীয় পার্টি ঢুকল? সারাদেশে তো জাতীয় পার্টির ১০০ জনও সক্রিয় কর্মী নাই। এর আগে তারা লোকভাড়া করে সমাবেশ করেছে। অথচ আজকে ৫০০-৬০০ লোক নিয়ে এসেছে। এগুলো কেউ জাতীয় পার্টি না, এরা আওয়ামী লীগ। এদের গ্রেপ্তার না করে, কেন ঢুকতে দেওয়া হলো? আমাদের স্পষ্ট কথা, আগামী ১৬ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগ ও জাপা স্মৃতিসৌধে যেতে পারবে না। তাদের সুযোগ দিলে তারা ধীরে ধীরে ফিরে আসবে। এখনই তাদের টুঁটি চেপে ধরতে হবে। গণহত্যার বিচারের আগে কোনো সাংগঠনিক কার্যক্রম তারা করতে পারবে না।’
শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় গণঅধিকার পরিষদের সহ-সভাপতি জাফর মাহমুদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জিলু খান, পরিবেশ ও জলবায়ু বিষয়ক সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম, সহ-স্বাস্থ্য সম্পাদক রবিউল ইসলাম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহিম, ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা, সম্পাদক নাজমুল হাসান ও সিনিয়র সহ-সভাপতি নাহিদ উদ্দিন তারেক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
Leave a Reply