ছবি সংগৃহীত
মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে টসে হেরে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নামা খুলনা ২০ ওভারে আট উইকেট হারিয়ে সংগ্রহ করতে সক্ষম হয় ১৭৩ রান।
জবাবে ২০ ওভারে ছয় উইকেটে ১৫৩ রানে থামে ঢাকা। ঢাকা হয়ে ৬০ বলে ৯টি চার ও সাতটি ছক্কায় ১০৩ রানে অপরাজিত থাকেন ঢাকা অধিনায়ক, লঙ্কান বোলিং অলরাউন্ডার পেরেরা।
রান তাড়ায় শুরু থেকেই বিপর্যয়ে পড়ে ঢাকা। ২৫ রানে তিনটি, ৪১ রানে হারায় ছয় উইকেট। ঢাকার জয়ের সম্ভাবনা শেষ হয় তখনই। উল্টো শঙ্কা জাগে অল্প রানে অলআউটের লজ্জা পাওয়ার। কিন্তু, স্রোতের বিপরীতে দলকে টেনে তোলেন অধিনায়ক পেরেরা। সপ্তম উইকেট জুটিতে চতুরাঙা ডি সিলভাকে নিয়ে জয়ের জন্য মরিয়া হয়ে ওঠেন তিনি। দুই লঙ্কানের জুটিতে আসে অবিচ্ছিন্ন ১১২ রান। তবে, চতুরাঙার মন্থর ইনিংসও দায়ী ঢাকার হারের পেছনে। ২০ বলে ১১ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি।
খুলনার পক্ষে চার ওভারে এক মেডেনসহ ছয় রান দিয়ে তিন উইকেট নেন অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ। দুই উইকেট পান আবু হায়দার রনি।
এদিকে, ব্যাটিংয়ে নেমে খুলনার দুই ওপেনারের ব্যাটে বড় সংগ্রহের আভাস থাকলেও বেশিদূর যেতে পারেননি নাঈম শেখ ও উইলিয়াম বোসিস্তো। নাঈম শেখ ১৭ বলে ৩০ এবং বোসিস্তো করেন ২৮ বলে ২৬ রান। ওয়ানডাউনে নামা আফিফ হোসেনের ব্যাট থেকে আসে মাত্র এক রান। ভালো করতে পারেননি ইব্রাহিম জাদরানও। পাঁচ রান করে বিদায় নেন তিনি। খুলনা অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজও করতে পারেননি আট রানের বেশি।
মিডল অর্ডারের ব্যাটাররা টেনে নেন খুলনাকে। মাহিদুল ইসলাম অঙ্কেনের ব্যাট থেকে আসে দলীয় সর্বোচ্চ ২২ বলে ৩২ রান। এছাড়া, ১৫ বলে ২২ করেন জিয়াউর রহমান। শেষ দিকে আবু হায়দার রনির আট বলে অপরাজিত ২১ রানের ঝড়ো ইনিংসে খুলনা সংগ্রহ দাড়ায় ১৭০ রান।
ঢাকার পক্ষে চতুরাঙা ডি সিলভা নেন দুই উইকেট। আবু জায়েদ, মুস্তাফিজুর রহমান, থিসারা পেরেরা নেন একটি করে উইকেট।
খুবই দুঃখজনক
পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ, নাজির হোসেন জনি।