ছবি সংগৃহীত যুবদল নেতা গোলাম কিবরিয়া
রাজধানীর পল্লবীতে যুবদল নেতা গোলাম কিবরিয়াকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। ১৭ ই নভেম্বর (সোমবার) সন্ধ্যা ৬.৪০ মিরপুর- ১২,পল্লবী পুরনো থানার কাছে ব্লক-সি,রোড- ৫,বিক্রমপুর হার্ডওয়্যার এন্ড স্যানেটারী’র দোকানে বসে ছিলেন, পল্লবী থানা, যুবদলের সদস্য সচিব গোলাম কিবরিয়া, মোটর সাইকেল করে তিনজন লোক আসে মূখে মাক্স ও হেলমেট পরা অবস্থায় দোকানে ঢুকে পরেন, এ ঘটনায় একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
সোমবার সন্ধ্যায় হত্যাকাণ্ডের পর স্থানীয়দের সহায়তায় তাকে গ্রেপ্তারের কথা জানিয়েছেন পুলিশের মিরপুর বিভাগের উপকমিশনার মাকছুদের রহমান।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে পুলিশ আরও জানায়, দুর্বৃত্তরা কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই কিবরিয়াকে লক্ষ্য করে খুব কাছ থেকে মাথা, বুক এবং পিঠে পিস্তল ঠেকিয়ে উপর্যুপরি সাত রাউন্ড গুলি ছোড়ে। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি।
পুলিশ জানায়, হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে দুর্বৃত্তরা দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যাওয়ার সময় আশপাশে থাকা লোকজন এক দুর্বৃত্তকে আটক করে।
পুলিশ আটক দুর্বৃত্তকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে এবং ঘটনাস্থল থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত সাত রাউন্ড গুলির খোসা উদ্ধার করেছে।
পুলিশ জানিয়েছে, এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে মূল সন্দেহভাজন হলো সন্ত্রাসী পাতা সোহেল এবং তার অনুসারীরা। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, রাজনৈতিক বা স্থানীয় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে।
এদিকে, যুবদল নেতা কিবরিয়ার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই পল্লবী এলাকা এবং সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল প্রাঙ্গণে যুবদল ও বিএনপি নেতাকর্মীদের বিশাল ভিড় জমে। নেতাকর্মীদের মধ্যে চরম ক্ষোভ ও উত্তেজনা বিরাজ করছে।পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলিকরে হত্যা
রাজধানীর পল্লবীতে যুবদল নেতা গোলাম কিবরিয়াকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। ১৭ ই নভেম্বর (সোমবার) সন্ধ্যা ৬.৪০ মিরপুর- ১২,পল্লবী পুরনো থানার কাছে ব্লক-সি,রোড- ৫,বিক্রমপুর হার্ডওয়্যার এন্ড স্যানেটারী’র দোকানে বসে ছিলেন, পল্লবী থানা, যুবদলের সদস্য সচিব গোলাম কিবরিয়া, মোটর সাইকেল করে তিনজন লোক আসে মূখে মাক্স ও হেলমেট পরা অবস্থায় দোকানে ঢুকে পরেন, এ ঘটনায় একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
সোমবার সন্ধ্যায় হত্যাকাণ্ডের পর স্থানীয়দের সহায়তায় তাকে গ্রেপ্তারের কথা জানিয়েছেন পুলিশের মিরপুর বিভাগের উপকমিশনার মাকছুদের রহমান।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে পুলিশ আরও জানায়, দুর্বৃত্তরা কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই কিবরিয়াকে লক্ষ্য করে খুব কাছ থেকে মাথা, বুক এবং পিঠে পিস্তল ঠেকিয়ে উপর্যুপরি সাত রাউন্ড গুলি ছোড়ে। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি।
পুলিশ জানায়, হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে দুর্বৃত্তরা দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যাওয়ার সময় আশপাশে থাকা লোকজন এক দুর্বৃত্তকে আটক করে।
পুলিশ আটক দুর্বৃত্তকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে এবং ঘটনাস্থল থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত সাত রাউন্ড গুলির খোসা উদ্ধার করেছে।
পুলিশ জানিয়েছে, এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে মূল সন্দেহভাজন হলো সন্ত্রাসী পাতা সোহেল এবং তার অনুসারীরা। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, রাজনৈতিক বা স্থানীয় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে।
এদিকে, যুবদল নেতা কিবরিয়ার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই পল্লবী এলাকা এবং সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল প্রাঙ্গণে যুবদল ও বিএনপি নেতাকর্মীদের বিশাল ভিড় জমে। নেতাকর্মীদের মধ্যে চরম ক্ষোভ ও উত্তেজনা বিরাজ করছে।
Leave a Reply