বাংলাদেশে বর্তমান সময়ে আধুনিকতার যুগে শিশু সহ স্কুল – কলেজের এবং সকল মানুষের পছন্দের তালিকার ফাস্ট ফুড ও বেকারির খাদ্য পন্য। তেমনি একটি সুনামধন্য নামের তালিকায়
রয়েছে মেজর জেনারেল আমজাদ খান চৌধুরীর প্রাণ আর এফ এলের মিঠাই।
মিঠাই ‘র খাদ্য পন্য বেশ সুনাম কুড়াতে সক্ষম হলেও ফুটে উঠেছে উল্টো চিত্র।
এবার অভিযোগ পাওয়া গেছে মিঠাই’র বেকারী এন্ড সুইটসের বিরুদ্ধে,
গতকাল রবিবার দুপুর ২ টার পর সেকশন সাতে অবস্থিত পল্লবী শাখার দোকানটিতে ঘটনাটি ঘটে।
রাজধানী মিরপুরে সেকশন ৭,রোড – ৭, কমার্শিয়াল প্লেট – ৮, পল্লবী – ঢাকা। প্রাণ আর এফ এল গ্রুপের মিঠাইয়ে চিকেন প্যাটিসের অনলাইনে অর্ডার দেন কিডনি রোগী রেজওয়ান।
চিকেন প্যাটিসটি হাতে পেয়ে মুখে তুলে কামড় দিতেই তার বমি চলে আসে, তাকিয়ে দেখে প্যাটিসটির ভিতরের চিকেনে শেওলা পরে গ্রীণ ও কালো রঙের আকার ধারণ করেছে। তখন তিনি সেই প্যাটিস নিয়ে দোকানে এসে
দায়িত্বরত ম্যানেজারকে অবহিত করলেও তারা ভুক্তভোগীকে প্রায় দুই ঘন্টা বসিয়ে রেখেও সমাধান দিতে ব্যর্থ হয়।
নামি দামী দোকান মিঠাই, একটি পেটিসের দাম ৮০ টাকা।
টাকা বড়কথা নয় আমি একজন কিডনি রোগী কিডনি ডেমিস ৫০.২ %, আমার এই প্যাটিস খেতেই অসস্তিবোধ হচ্ছে এখন কোন সমস্যা হলে এই দায়ভার কে নেবে বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীর। তিনি আরো বলেন এরকম সুনামধন্য প্রতিষ্ঠানের খাবার মান যদি হয় এমন অসাস্থ্যকর, পঁচা ও বাসী তাহলে আমরা কি করবো, খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে বলে হতাশা ব্যক্ত করেন। এবিষয়ে মিঠাই’র জনসংযোগ কর্মকর্তা তহিদুজ্জামানকে একাধিকবার ফোন করা হলে তিনি ফোন ধরেননি।তবে ঘটনার সত্যতা শিকার করেন দায়িত্বরত ম্যানেজার ও স্টাফরা, তারা বলেন আমাদের এখানে তিনদিন পূর্বের কোন তৈরী খাবার রাখা হয়না ভুলবসত এটা হয়েছে। এখন থেকে আমরা আরো সতর্কতার সঙ্গে খাবার সরবরাহ করবো। সচেতন মহলের দাবী আমরা ও আমাদের সন্তানেরা প্রতিনিয়ত এসমস্ত খাবার খেয়ে থাকি, এমন অসাস্থ্যকর খাবার কেন খাওয়ানো হচ্ছে যা খেয়ে আমরা অসুস্থ হয়ে পরছি এর যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া উচিত। এসময় তারা ভোক্তা অধিকার ও খাবারের মান যাচাই নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে নেয়ার দাবী জানান।
এ জাতীয় আরো খবর..
Leave a Reply